উইকিসংকলন:প্রধান পাতা
শেষ লেখা নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিশ্ববিখ্যাত সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ কাব্যগ্রন্থ, যা ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে তাঁর মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই গ্রন্থের ভূমিকায় বলেছেন, “‘শেষ লেখা’র কয়েকটি কবিতা তাঁহার স্বহস্তলিখিত; অনেকগুলি শয্যাশায়ী অবস্থায় মুখে মুখে রচিত, নিকটে যাঁহারা থাকিতেন তাঁহারা সেগুলি লিখিয়া লইতেন, পরে তিনি সেগুলি সংশোধন করিয়া মুদ্রণের অনুমতি দিতেন।” এই গ্রন্থের প্রথম কবিতা সমুখে শান্তিপারাবার গানটি ডাকঘর নাটকের জন্য রচিত হয়েছিল, কিন্তু তা কবির মৃত্যুর পূর্বে বাস্তবায়িত করা যায়নি। কবির ইচ্ছানুযায়ী এই গানটি ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২শে শ্রাবণ সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যুর পরে ও ৩২শে শ্রাবণ তাঁর শ্রাদ্ধবাসরে গাওয়া হয়। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে জুলাই তারিখে জোড়াসাঁকোয় রচিত তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি কবিতাটি রবীন্দ্রনাথের শেষ কবিতা।
সমুখে শান্তিপারাবার,
ভাসাও তরণী হে কর্ণধার।
তুমি হবে চিরসাথি,
লও লও হে ক্রোড় পাতি,
অসীমের পথে জ্বলিবে
জ্যোতি ধ্রুবতারকার।
মুক্তিদাতা, তোমার ক্ষমা, তোমার দয়া
হবে চিরপাথেয় চিরযাত্রার।
হয় যেন মর্ত্যের বন্ধন ক্ষয়,
বিরাট বিশ্ব বাহু মেলি লয়,
পায় অন্তরে নির্ভয় পরিচয়
মহা-অজানার।
- শারদোৎসব (১৯৫৮, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
- সংকলন (১৯৪৬, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
- চতুরঙ্গ (১৮৭৫, হরিলাল সরকার)
- বাঙ্গালার ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৯২৩, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়)
- মধুমল্লী (১৯১৭, অনুরূপা দেবী)
- আনন্দমঠ (১৮৮৩, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়)
- সময় অসময় নিঃসময় (২০১০, তপোধীর ভট্টাচার্য)
- আজাদী সৈনিকের ডায়েরী (১৯৪৫, এম. জি. মুলকর)
- বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র (১৯৪৬, প্রফুল্লরঞ্জন রায়)
- দিল্লী চলো (১৯৪৫, সুভাষচন্দ্র বসু)
এটি নতুন লেখার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা (যোগ করুন)
এই মাসের মুদ্রণ সংশোধনের কাজটি হল মানদা দেবী রচিত শিক্ষিতা পতিতার আত্মচরিত (১৯২৯)।
সাম্প্রতিক সহযোগিতা: দেনা পাওনা, আজকের আমেরিকা, আনন্দমঠ, মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়স্য চরিত্রং, নেপালে বঙ্গনারী, গীতাঞ্জলি |
|
|
|
|
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার
উইকি সফটওয়্যারের উন্নয়ন
সকল প্রকল্পের সমন্বয়কারক
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন
উন্মুক্ত বিশ্বকোষ
জীবপ্রজাতি নির্দেশিকা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ