ভাষাবিজ্ঞান বলতে একটি সংশ্রয় হিসেবে ভাষার প্রকৃতি, গঠন, ঔপাদানিক একক ও এর যেকোনো ধরনের পরিবর্তন নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে বোঝায়। যাঁরা এই গবেষণায় রত, তাঁদেরকে বলা হয় ভাষাবিজ্ঞানী।ভাষাবিজ্ঞানীরা নৈর্ব্যক্তিক বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভাষাকে বিশ্লেষণ ও বর্ণনা করেন; ভাষার সঠিক ব্যবহারের কঠোর বিধিবিধান প্রণয়নে তাঁরা আগ্রহী নন। তাঁরা বিভিন্ন ভাষার মধ্যে তুলনা করে এদের সাধারণ উপাদানগুলো বের করার চেষ্টা করেন এবং এগুলিকে এমন একটি তাত্ত্বিক কাঠামোয় দাঁড় করাতে চেষ্টা করেন, যে কাঠামো সমস্ত ভাষার বিবরণ দিতে এবং ভাষাতে কোন্ ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই, সে ব্যাপারেও ভবিষ্যৎবাণী করতে সক্ষম। ভাষা নিয়ে গবেষণা একটি অতি প্রাচীন শাস্ত্র হলেও কেবল ১৯শ শতকে এসেই এটি বিজ্ঞানভিত্তিক ‘ভাষাবিজ্ঞান’ নামের শাস্ত্রের রূপ নেয়। ভাষাবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক দিক ও ব্যবহারিক দিক দুই-ই বিদ্যমান। তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানে ভাষার ধ্বনিসম্ভার (ধ্বনিতত্ত্বওধ্বনিবিজ্ঞান), ব্যাকরণ (বাক্যতত্ত্ব ও রূপমূলতত্ত্ব) এবং শব্দার্থ (অর্থবিজ্ঞান) নিয়ে আলোচনা করা হয়। (বাকি অংশ পড়ুন...)
আপনি জানেন কি...
...প্রাচীন রোমান নারীদের মাঝেও বিকিনি পরিহিত অবস্থায় খেলাধূলা করার প্রমাণ পাওয়া যায়, যা ছিলো অনেকটা হ্যান্ডবলের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
সামবেদ হল সংগীত ও মন্ত্রেরবেদ। এটি হিন্দুধর্মের সর্বপ্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদের দ্বিতীয় ভাগ যা বৈদিক সংস্কৃত ভাষায় রচিত। সামবেদে ১,৮৭৫টি মন্ত্র রয়েছে। এই শ্লোকগুলি মূলত বেদের প্রথম ভাগ ঋগ্বেদ থেকে গৃহীত। বর্তমানে সামবেদের তিনটি শাখার অস্তিত্ব রয়েছে। গবেষকেরা সামবেদের আদি অংশটিকে ঋগ্বৈদিক যুগের সমসাময়িক বলে মনে করেন। বহুপঠিত ছান্দোগ্য উপনিষদ্ ও কেন উপনিষদ্ সামবেদের অন্তর্গত। দুই উপনিষদ্ প্রধান (মুখ্য) উপনিষদ্গুলির অন্যতম এবং হিন্দু দর্শনের (প্রধানত বেদান্ত দর্শন) ছয়টি শাখার উপর এই দুই উপনিষদের প্রভাব অপরিসীম। সামবেদকে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত ও নৃত্যকলার মূল বলে মনে করা হয়। ভগবদ্গীতায়কৃষ্ণ নিজেকে চার বেদের মধ্যে সামবেদ বলে বর্ণনা করেছেন। সামবেদকে সাম বেদ বানানেও অভিহিত করা হয়। সামবেদে স্বরলিপিভুক্ত সুর পাওয়া যায়। এগুলিই সম্ভবত বিশ্বের প্রাচীনতম স্বরলিপিভুক্ত সুর, যা আজও পাওয়া যায়। স্বরলিপিগুলি সাধারণত মূল পাঠের ঠিক উপরে অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাঠের অভ্যন্তরে নিহিত রয়েছে। (বাকি অংশ পড়ুন...)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংস্থা। এটি বৈশ্বিকভাবে উইকিমিডিয়া সংগঠন ও সম্প্রদায়কে সহায়তার পাশাপাশি উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য সহপ্রকল্পগুলোর প্রযুক্তিগত বিষয়াদি দেখাশোনা করে থাকে।
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত স্থানীয় অলাভজনক সংস্থা। এটি বাংলাদেশে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের বাংলাদেশী স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সংগঠন।
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত একটি ব্যবহারকারী দল। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সম্প্রদায়।