চর্যাপদবাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি। খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। চর্যার রচনার সঠিক সময়কাল নিয়ে ইতিহাস গবেষকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীতের শাখাটির সূত্রপাতও এই চর্যাপদ থেকেই হয়। এই বিবেচনায় এটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ। (বাকি অংশ পড়ুন...)
...প্রায় দুই বছর লুকিয়ে থাকার পর ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্টআন ফ্রাংক তাঁর পরিবারসহ জার্মান নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে ধরা পড়েন, যদিও কে তাঁদের লুকানো বাসগৃহের কথা ফাঁস করেছিলো তা এখনো নিশ্চিত করে জানা যায়নি?
এশিয়াপৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ, প্রাথমিকভাবে পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি ভূপৃষ্ঠের ৮.৭% ও স্থলভাগের ৩০% অংশ জুড়ে অবস্থিত। এশিয়ার সীমানা সাংস্কৃতিকভাবে নির্ধারিত হয়, যেহেতু ইউরোপের সাথে এর কোনো স্পষ্ট ভৌগোলিক বিচ্ছিন্নতা নেই, যা এক অবিচ্ছিন্ন ভূখণ্ডের গঠন যাকে একসঙ্গে ইউরেশিয়া বলা হয়। এশিয়ার সবচেয়ে সাধারণভাবে স্বীকৃত সীমানা হলো সুয়েজ খাল, ইউরাল নদী, এবং ইউরাল পর্বতমালার পূর্বে, এবং ককেশাস পর্বতমালা এবং কাস্পিয়ান ও কৃষ্ণ সাগরের দক্ষিণে। পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর এবং উত্তরে উত্তর মহাসাগর দ্বারা বেষ্টিত। ইউরাল পর্বতমালা, ইউরাল নদী, কাস্পিয়ান সাগর, কৃষ্ণসাগর এবং ভূমধ্যসাগর দ্বারা এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশ দুটি পরস্পর হতে বিচ্ছিন্ন। এছাড়া লোহিত সাগর ও সুয়েজ খাল এশিয়া মহাদেশকে আফ্রিকা থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে এবং উত্তর-পূর্বে অবস্থিত সংকীর্ণ বেরিং প্রণালী একে উত্তর আমেরিকা মহাদেশ থেকে পৃথক করেছে। (বাকি অংশ পড়ুন...)
আজকের নির্বাচিত ছবি
জাভার লজ্জাবতী বানর (Nycticebus javanicus) হল স্ট্রেপসারাইন প্রাইমেট এবং লজ্জাবতী বানরের একটি প্রজাতি। এদের ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের পশ্চিম এবং কেন্দ্রীয় অংশে দেখতে পাওয়া যায়। এরা সুদা লজ্জাবতী বানর ও বাংলা লজ্জাবতী বানরের সাথে সবচেয়ে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংস্থা। এটি বৈশ্বিকভাবে উইকিমিডিয়া সংগঠন ও সম্প্রদায়কে সহায়তার পাশাপাশি উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য সহপ্রকল্পগুলোর প্রযুক্তিগত বিষয়াদি দেখাশোনা করে থাকে।
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত স্থানীয় অলাভজনক সংস্থা। এটি বাংলাদেশে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের বাংলাদেশী স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সংগঠন।
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত একটি ব্যবহারকারী দল। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সম্প্রদায়।