ক্রোয়েশিয়ার সাথে সীমান্ত বন্ধ করল হাঙ্গেরি
![নিরাপত্তারক্ষী](http://web.archive.org./web/20250208072201im_/https://ichef.bbci.co.uk/ace/ws/640/amz/worldservice/live/assets/images/2015/09/22/150922032434_hungary_border_640x360_getty_nocredit.jpg.webp)
ছবির উৎস, Getty
হাঙ্গেরি সীমান্ত বন্ধ করে দেবার পর ক্রোয়েশিয়া বলছে তারা এখন শরণার্থীদের স্লোভেনিয়ার দিকে পাঠিয়ে দেবে।
হাঙ্গেরির ভেতর দিয়েই শরণার্থীরা অস্ট্রিয়া এবং জার্মানিতে প্রবেশ করে।
হাঙ্গেরি চেয়েছিল শরণার্থীরা যাতে গ্রিসে ঢুকতে না পারে সেজন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন যাতে সীমান্তে নিরাপত্তা বাহিনী পাঠায়।
কিন্তু এই বিষয়ে ইউরোপীয় নেতারা শুক্রবার একমত হতে পারেনি। এরপরই হাঙ্গেরি তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন তাদের এই পদক্ষেপ যে সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা তা নয়।
তবে এই মূহুর্তে ক্রোয়েশিয়ার সাথে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়াকে দ্বিতীয় সর্বোত্তম ব্যবস্থা হিসেবে তিনি বর্ণনা করেছেন।
হাঙ্গেরি এর আগেই সার্বিয়ার সাথে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছিল।
![হাঙ্গেরি সীমান্ত দিয়ে এভাবেই ঢুকছে অভিবাসন প্রত্যাশীরা।](http://web.archive.org./web/20250208072201im_/https://ichef.bbci.co.uk/ace/ws/640/amz/worldservice/live/assets/images/2015/09/15/150915075120_hungary_border_640x360_reuters_nocredit.jpg.webp)
ছবির উৎস, REUTERS
এর আগে তুরস্কের জানিয়েছে শরণার্থীদের বিষয়ে ইউরোপীয় নেতারা তুরস্কের সাথে একটি যৌথ পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য একমত হলেও সেটি চূড়ান্ত হয়নি।
শরণার্থীদের আশ্রয় দেবার ব্যাপারে তুরস্ক যদি বড় ভূমিকা নেয় তাহলে তার বিনিময়ে দেশটিকে কিছু সুবিধা দেবার বিষয়ে একমত হয়েছিলেন ইউরোপীয় নেতারা।
এগুলোর মধ্যে আছে – তুরস্কের নাগরিকদের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিসা সহজ করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে তুরস্কের অংশগ্রহণের আলোচনা আলোচনা জোরদার করা। এছাড়া তুরস্ককে আরও আর্থিক সহায়তা করা।
এদিকে সিরীয় শরণার্থীদের বিষয়ে ইউরোপের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
তিনি বলেন, “ তারা (জার্মানি) প্রতিবছর ত্রিশ থেকে চল্লিশ হাজার শরণার্থী নেবার কথা বলেছিল। সে কারণে নোবেল পুরস্কারের জন্য তারা মনোনীত হয়েছিল।”
মি: এরদোয়ান উল্লেখ করেন তুরস্ক ২৫ লাখ শরণার্থী আশ্রয় দিলেও সেটি নিয়ে কেউ কথা বলছেনা ।