লেডি গাগা
লেডি গাগা | |
---|---|
![]() ২০১২ সালে বর্ণ দিস ওয়ে বেল ট্যুরে লেডি গাগা |
|
প্রাথমিক তথ্যাদি | |
জন্ম নাম | স্টেফানি জোয়ান অ্যাঞ্জেলিনা গারমানোটা |
জন্ম | মার্চ ২৮, ১৯৮৬ [১] নিউ ইয়র্ক , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ধরন | পপ, ড্যান্স, ইলেকট্রনিক, রক |
পেশা | সংগীত শিল্পী, গীতিকার, রেকর্ড প্রযোজক, নৃত্যশিল্পী, অ্যাক্টিভিস্ট, ব্যবসায়ী, ফ্যাশন ডিজাইনার, অভিনেত্রী |
বাদ্যযন্ত্র | ভোকালস, পিয়ানো, কিবোর্ডস |
কার্যকাল | ২০০৫- বর্তমান |
লেবেল | Def Jam, Cherrytree, Streamline, Kon Live, Interscope |
ওয়েবসাইট | LadyGaga.com |
স্টেফানি জোয়ান অ্যাঞ্জেলিনা গারমানোটা (/ˈstɛfəniː dʒərməˈnɒtə/ STE-fə-nee jər-mə-NOT-ə) যিনি লেডি গাগা হিসেবে বেশি পরিচিত মার্কিন পপশিল্পী। বিচিত্র ফ্যাশনের জন্য তিনি বেশ আলোচিত। গানের পাশাপাশি এইডস ও বন্যার্তদের সহযোগিতাসহ নানা ধরনের সামাজিক কাজে যুক্ত তিনি। ২০১৩ সালের বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন ফোর্বস-এর ৪৫ বছরের কমবয়সী সবচেয়ে প্রভাবশালী নারীদের তালিকায় শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন লেডি গাগা।[২]
পরিচ্ছেদসমূহ |
প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

১৯৮৬ সালের ২৮ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্ম লেডি গাগার। বাবা জোসেফ জেরমেনোটে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী।[৩][৪] ছোটবেলায় রোমান ক্যাথলিকের ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা শুরু করেন।[৫][৬][৭] পরবর্তী সময়ে থিয়েটারের প্রতি আগ্রহী হয়ে নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার স্কুলে ভর্তি হন।[৮]
ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]
২০০৫ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সেই সংগীতজগতে যাত্রা শুরু হয় লেডি গাগার। এ পর্যন্ত প্রকাশিত তিনটি অ্যালবামই লেডি গাগাকে এনে দিয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা। ২০০৮ সালে গাগার প্রথম অ্যালবাম দ্য ফেম বাজারে আসে। পরের বছরই আসে তাঁর দ্বিতীয় অ্যালবাম দ্য ফেম মনস্টার। সর্বশেষ ২০১১ সালে মুক্তি পায় গাগার তৃতীয় অ্যালবাম বর্ন দিস ওয়ে। অ্যালবাম বিক্রির নতুন নতুন রেকর্ড যেমন করেছেন লেডি গাগা, তেমনি খুদে ব্লগ লেখার ওয়েবসাইট টুইটারেও জনপ্রিয়তার দিক থেকে রয়েছেন হলিউড তারকাদের মধ্যে শীর্ষে। গানের পাশাপাশি তিনি একাধিক ছবিতেও অভিনয় করেছেন।[২]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Naoreen, Nuzrat (2013-03-29)। "Monitor: Court trips, birthdays, and more"। Entertainment Weekly (1252): 30। সংগৃহীত 2013-05-24।
- ↑ ২.০ ২.১ শীর্ষে আছেন লেডি গাগা,নুরুন্নবী চৌধুরী, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ০৫-০৬-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ "Lady GaGa: Biography"। TV Guide। সংগৃহীত 2010-07-28।
- ↑ Warrington, Ruby (2009-02-22)। "Lady Gaga: ready for her close-up"। The Sunday Times। সংগৃহীত 2009-02-22।
- ↑ Montogomery, James (2010-06-09)। "Lady Gaga's 'Alejandro' Director Defends Video's Religious Symbolism"। MTV। সংগৃহীত 2011-01-11।
- ↑ Hattie, Collins (2008-12-14)। "Lady GaGa: the future of pop?"। The Sunday Times (London)। সংগৃহীত 2009-12-06।
- ↑ Sturges, Fiona (2009-05-16)। "Lady Gaga: How the world went crazy for the new queen of pop"। The Independent। সংগৃহীত 2009-05-26।
- ↑ Morgan, Johnny (2010)। Gaga। Sterling Publishing। আইএসবিএন 1-4027-8059-1।
আরও পড়ুন[সম্পাদনা]
- Goodman, Elizabeth (2010)। Lady Gaga: Critical Mass Fashion। St. Martin's Press। আইএসবিএন 0-312-66840-6।
- Gray, Richard J., সম্পাদক (2012)। The Performance Identities of Lady Gaga : Critical Essays। Jefferson, N.C.: McFarland & Company। আইএসবিএন 0-7864-6830-0।
- Halberstam, J. Jack (2012)। Gaga Feminism : Sex, Gender, and the End of Normal। Boston: Beacon Press। আইএসবিএন 978-0-8070-1098-3।
- Herbert, Emily (2010)। Lady Gaga: Queen of Pop। John Blake Publishing। আইএসবিএন 978-1-84454-963-4।
- Morgan, Johnny (2010)। Gaga। Sterling Publishing। আইএসবিএন 1-4027-8059-1।
- Parvis, Sarah (2010)। Lady Gaga। Andrews McMeel Publishing। আইএসবিএন 0-7407-9795-6।
- Phoenix, Helia (2010)। Lady Gaga: Just Dance—The Biography। Orion Publishing Group। আইএসবিএন 978-1-4091-1567-0।
- Monster Anthems (2011) by Robert Christgau
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
সংজ্ঞা, উইকিঅভিধান হতে
পাঠ্যবই, উইকিবই হতে
উক্তি, উইকিউক্তি হতে
রচনা সংকলন, উইকিউৎস হতে
ছবি ও অন্যান্য মিডিয়া, কমন্স হতে
ভ্রমণ নির্দেশিকা, উইকিভয়েজ হতে
সংবাদ, উইকিসংবাদ হতে